গত ৬ই মে সকাল ৮ টার দিকে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিলো। কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স থেকে ১৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে।
কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এটিএম ফরহাদ চৌধুরী জানান, প্রতি তিন মাস পরপর পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খোলা হয়। এবার চারমাস পর খোলা হলে ১৯ বস্তা টাকা পাওয়া যায়।
এর আগে ৭ জানুয়ারি তিন মাস ছয় দিন পর দানবাক্স খোলা হয়। ২০ বস্তায় রেকর্ড ৪ কোটি ১৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায়। সঙ্গে ডায়মন্ডের গয়নাও ছিল।
কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৮টার দিকে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত দানবাক্সগুলো খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে দানের টাকা ১৯টি বস্তায় ভরে নিয়ে যাওয়া হয় গণনার জন্য।
এবার টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছিলেন মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা।